১ সংবিধানের কত নং ধারায় রাজ্য আইন বিভাগের গঠনের কথা বলা হয়েছে?
উঃ- ১৬৮ নং ধারা।
২. রাজ্য আইন বিভাগের কয়টি অংশ?
উঃ- তিনটি অংশ, বিধানসভা, বিধান পরিষদ, রাজ্যপাল।
৩. রাজ্য বিধানসভা কত নং ধারা অনুসারে গঠিত হয়?
উঃ- ১৭০ নং ধারা।
৪. রাজ্য বিধান পরিষদ কত নং ধারা অনুসারে গঠিত হয়?
উঃ- ১৭১ নং ধারা।
৫. সংবিধানের কত নং ধারায় রাজ্যে একজন রাজ্যপাল থাকবে একথা বলা হয়েছে?
উঃ- ১৫৩ নং ধারা।
৬. ভারতে কতগুলি রাজ্যের দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা আছে?
উঃ- ৬ টি রাজ্যে, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, উত্তর প্রদেশ।
৭. কোন ব্যাক্তি রাজ্য আইনসভার সদস্য না হয়েও আইন সভায় উপস্থিত থাকে?
উঃ- রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল।
৮. সংবিধানের কত নং ধারায় এডভোকেট জেনারেল কথা বলা হয়েছে?
উঃ- ১৬৫ নং ধারা।
৯. রাজ্যপালকে কে নিয়োগ করেন?
উঃ- রাষ্ট্রপতি।
১০. রাজ্যপালের কার্যকাল কার সন্তুষ্টির ওপর নির্ভরশীল?
উঃ- রাষ্ট্রপতির।
১১. রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কে নিয়োগ করেন?
উঃ- রাজ্যপাল।
১২. রাজ্যপালের প্রধান পরামর্শদাতা কে?
উঃ- মুখ্যমন্ত্রী।
১৩. পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নিয়মতান্ত্রিক শাসকপ্রধান কে?
উঃ- রাজ্যপাল।
১৪. রাজ্য বিধানসভা কে ভেঙে দিতে পারেন?
উঃ- রাজ্যপাল
১৫. পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কৃত্যকের কমিশনেরর সদস্যদের কে নিয়োগ করেন?
উঃ- ভারতের রাষ্ট্রপতি।
১৬. তত্ত্বগতভাবে অঙ্গরাজ্যের প্রধান কে?
উঃ- সংশ্লিষ্ট রাজ্যের রাজ্যপাল
১৭. রাজ্যপাল কার কাছে দায়বদ্ধ থাকেন?
উঃ- রাষ্ট্রপতির কাছে।
১৮. রাজ্যপালকে ‘স্বর্ণপিঞ্জরে আবদ্ধ পক্ষী’ বলে কে অভিহিত করেছেন?
উঃ- সরোজিনী নাইডু।
১৯. তত্ত্বগতভাবে অঙ্গরাজ্যের প্রধান শাসক কে?
উঃ- রাজ্যপাল।
২০. অঙ্গরাজ্যের প্রকৃত শাসক কে?
উঃ- মুখ্যমন্ত্রী।
২১. রাজ্যপালের সাধারণ কার্যকালের মেয়াদ কত?
উঃ- ৫ বছর।
২২. রাজ্য আইনসভার অধিবেশন আহ্বান করা, স্থগিত রাখা ও ভেঙে দেওয়ার ক্ষমতা কার আছে?
উঃ- রাজ্যপাল।
২৩. কার সম্মতি ছাড়া আইনসভায় কোনো ব্যয় বরাদ্দের দাবি অথবা অর্থবিল পেশ করা যায় না?
উঃ- রাজ্যপাল।
২৪. রাজ্যপালের এমন একটি ক্ষমতার উল্লেখ করো যা রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও কার্যাবলিতে দেখা যায় না?
উঃ- স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা।
২৫. রাজ্যের মন্ত্রীরা কিভাবে নিযুক্ত হন?
উঃ- মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে(রাজ্যপাল কর্তৃক)।
২৬. রাজ্য আইনসভার উচ্চকক্ষকে কি বলা হয়?
উঃ- বিধান পরিষদ।
২৭. পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বর্তমানে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত?
উঃ- ২৯৪।
২৮. সংবিধান আনুযায়ী ভারতের কোন অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার সর্বাধিক সদস্য সংখ্যা কত হতে পারে?
উঃ- ৫০০ জন।
২৯. বিধানসভার সদস্যপদপ্রার্থীর নূন্যতম বয়সসীমা কত?
উঃ- ২৫ বছর।
৩০. রাজ্য বিধানসভার কোন বিলকে আইনে পরিণত হতে হলে তাতে কার স্বাক্ষর আবশ্যক?
উঃ- রাজ্যপালের।
৩১. বিধানসভার স্পীকার কখন নির্ণায়ক ভোট দিতে পারে?
উঃ- বিধানসভায় কোনো প্রস্তাবের পক্ষে – বিপক্ষে সমান ভোট পড়লে।
৩২. পণ্ডিচেরি ও সিকিমের বিধানসভার সদস্য সংখ্যা কত?
উঃ- ৩০ এবং ৩২।
৩৩. বিধানসভার অধ্যক্ষের বেতন ও ভাতা কোন তহবিল থেকে দেওয়া হয়?
উঃ- রাজ্যের সঞ্চিত তহবিল থেকে।
৩৪. বিধান পরিষদের যিনি সভা পরিচালনা করেন তাকে কি বলা হয়?
উঃ- সভাপতি।
৩৫. অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপাল হতে হলে নূন্যতম কত বছর বয়স হতে হয়
উঃ- ৩৫ বছর।
৩৬. কার পরামর্শে রাজ্যপাল রাজ্য আইনসভার অধিবেশন আহ্বান ও স্থগিত রাখতে পারেন?
উঃ- মুখ্যমন্ত্রীর।
৩৭. ক্যাবিনেট মন্ত্রী কাদের বলা হয়?
উঃ- মন্ত্রীসভার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের।
৩৮. বিধানসভার নেতা কে?
উঃ- সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
৩৯. রাজ্য মন্ত্রীসভার বৈঠকে কে সভাপতিত্ব করেন?
উঃ- সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
৪০. রাজ্যপালের সঙ্গে মন্ত্রীসভার যোগসূত্র কে রক্ষা করেন?
উঃ- মুখ্যমন্ত্রী।
৪১. পশ্চিমবঙ্গের আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষটি কবে বিলোপ করা হয়েছে?
উঃ- ১৯৬৯ সালে।
৪২. রাজ্যপাল কতজন ইঙ্গ-ভারতীয় সদস্যকে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় মনোনীত করতে পারেন?
উঃ- একজন
৪৩. বছরে কতবার বিধানসভার অধিবেশন আহ্বান করতে হয়?
উঃ- অন্তত দুইবার।
৪৪. বিধানসভার দুটি অধিবেশনের সর্বাধিক কতদিনের ব্যবধান থাকতে পারে?
উঃ- ছয় মাসের।
৪৫. রাজ্যের ক্যাবিনেট তোরণের প্রধান স্তম্ভ কাকে বলা হয়?
উঃ- মুখ্যমন্ত্রীকে।
৪৬. দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভাকে কি বলা হয়?
উঃ- বিধানমণ্ডলী।
৪৭. কত নম্বর ধারা অনুযায়ী লোকসভা আইন পাশ করে কোন রাজ্যের বিধান পরিষদ তৈরি করতে ও লোপ করতে পারে?
উঃ- ১৬৯ নং ধারা।
৪৮. বিধান পরিষদে কতজন মনোনীত সদস্য থাকতে পারেন?
উঃ- এক-ষষ্ঠাংশ।
৪৯. বিধান পরিষদের সদস্য কিভাবে নির্বাচিত হন?
উঃ- পরোক্ষভাবে।
৫০. বিধান পরিষদে কোন বিল উত্থাপন করা যায় না?
উঃ- অর্থবিল।
৫১. বিধানসভায় তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত আসনের মেয়াদ কতদিন পর্যন্ত থাকবে?
উঃ- ২০২০ সালের ২৫ শে জানুয়ারি।
৫২. বিধানসভার কার্যকালের মেয়াদ কখন বৃদ্ধি পেতে পারে?
উঃ- জরুরি অবস্থা জারি থাকাকালীন।
৫৩. বিধানসভায় কে সভাপতিত্ব করেন?
উঃ- অধ্যক্ষ।
৫৪. অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ কাদের মধ্যে নির্বাচিত হয়?
উঃ- বিধানসভার সদস্যদের মধ্যে।
৫৫. রাজ্যের মন্ত্রীসভাকে কার কাছে দ্বায়িত্বশীল থাকতে হয়?
উঃ- রাজ্য বিধানসভা।
৫৬. কোনো বিধায়ককে তার পদত্যাগ পত্র কার কাছে জমা দিতে হয়?
উঃ- অধ্যক্ষের কাছে।
৫৭. বিধানসভার বিভিন্ন কমিটির সদস্যদের কে নিয়োগ করেন?
উঃ- বিধানসভার অধ্যক্ষ বা স্পীকার।
৫৮. বিধানসভার কো্ন সদস্যরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন না?
উঃ- মনোনীত সদস্যরা।
৫৯. রাজ্য মন্ত্রীসভার কার্যকাল কাদের উপর নির্ভরশীল?
উঃ- বিধানসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের সমর্থনের ওপর।
৬০. কোন বিষয়ের নিরিখে রাজ্যপালকে সম্পূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক শাসক বলা যায় না?
উঃ- স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্র্যোগের নিরিখে।
৬১. কার্যকালের মধ্যে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে দেওয়ানি মামলা করতে হলে কতদিন আগে নোটিশ দিতে হবে?
উঃ- দুই মাস আগে।
৬২. রাজ্যপাল কর্তৃক জারি করা জরুরি আইন কতদিন বলবৎ থাকতে পারে?
উঃ- আইনসভার অধিবেশন শুরু হওয়া থেকে ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত।
৬৩. ‘District Administration’ গ্রন্থের লেখক কে?
উঃ- এস আর মাহেশ্বরী।
৬৪. রাজ্যপাল কত নং ধারায় অর্ডিন্যান্স জারি করতে পারে?
উঃ- ২১৩ নং ধারা।
৬৫. রাজ্য বাজেট কত নং ধারায় বলা আছে?
উঃ- ২০২ নং ধারা।
৬৬. রাজ্যপাল কত নং ধারা অনুসারে 'স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা' প্রয়োগ করেন?
উঃ- ১৬৩ নং ধারা।
0 মন্তব্যসমূহ